বার্ষিক প্রতিবেদন ২০১৮-১৯
|
|
পাট অধিদপ্তর বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় |
যোগাযোগঃ |
৯৯,মতিঝিল বানিজ্যিক এলাকা,ঢাকা-১০০০ |
টেলিফোনঃ ৮৮০২৯৫৬১৫৪৬ |
১. পটভূমি |
পাটের ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ এবং পাটের বৈদেশিক বাণিজ্য তদারকির জন্য ১৯৫৩ সালে তৎকালীন কেন্দ্রীয় সরকারের অধীনে প্রথমে জুট বোর্ড গঠিত হয়। স্বাধীনতার পর ১৯৭৩ সালের এপ্রিল মাসে জুট বোর্ড বিলুপ্ত করে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অধীনে পাট বিভাগ সৃষ্টি করা হয়। ১৯৭৬ সালে স্বতন্ত্র পাট মন্ত্রণালয় সৃষ্টি হয়। উহার অধীনে সংযুক্ত দপ্তর হিসেবে পাট পরিদপ্তর সৃষ্টি করা হয়। পরবর্তীতে কাঁচাপাট ও পাটজাত পণ্যের মান নিয়ন্ত্রণকল্পে বিশ্ব ব্যাংকের সুপারিশের আলোকে ১৯৭৮ সালে পাটপণ্য পরিদর্শন পরিদপ্তর নামে অপর একটি পরিদপ্তর সৃষ্টি করা হয়। ১৯৯২ সালে পাট মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ সাবেক ‘পাট পরিদপ্তর’ এবং ‘পাট ও পাটপণ্য পরিদর্শন পরিদপ্তর’ একীভূত করে পাট অধিদপ্তর গঠিত হয়। সাবেক পরিদপ্তর দুটির মোট জনবলের সংখ্যা ছিল ৭৯৩ জন। নবগঠিত পাট অধিদপ্তরের জনবল নির্ধারণ করা হয় ৪৯৪ জন । সমাপ্ত উন্নয়ন প্রকল্পের ১২০ সংখ্যক জনবল পাট অধিদপ্তরের রাজস্বখাতে স্থানান্তরিত হওয়ায় বর্তমানে অনুমোদিত জনবলের সংখ্যা ৬০৪ জন।
২. ভিশন ও মিশন |
২.১ ভিশন : দেশে বিদেশে প্রতিযোগিতা সক্ষম শক্তিশালী পাটখাত প্রতিষ্ঠা।
২.২ মিশন : পাটচাষী, পাটকল ও ব্যবসায়ীদেরকে সহায়তা প্রদানের মাধ্যমে পাট ও পাটজাত পণ্যের আভ্যন্তরীণ ব্যবহার বৃদ্ধি ও বাজার সম্প্রসারণ ।
২.৩ কৌশলগত উদ্দেশ্যসমূহ :
□ পাট ও পাটজাত পণ্যের ব্যবসায়ে সহযোগিতা প্রদানের নিমিত্ত আইন ও বিধিমালা প্রয়োগ জোরদারকরণ;
□ দক্ষ ও প্রয়োজনীয় জনবল তৈরীর নিমিত্ত সাংগঠনিক কাঠামো সুসংগঠিতকরণ;
□ প্রশিক্ষণের মাধ্যমে মানবসম্পদ উন্নয়ন;
□ পাট ও পাটজাত পণ্যের উৎপাদন, মান নিয়ন্ত্রণ, অভ্যন্তরীণ ব্যবহার বৃদ্ধি ও আন্তর্জাতিক বাজার সম্প্রসারণে
সহযোগিতা প্রদান;
□ পাটখাতে বিনিয়োগের সুযোগ সম্প্রসারণ ।
৩. জনবল ও আঞ্চলিক অফিস বিন্যাস |
৩.১ রাজস্বখাতে অনুমোদিত জনবল :
গ্রেড |
অনুমোদিত পদ |
কর্মরত |
শুন্য |
|
|
১-৯ |
৭৩ |
৬৮ |
৫ |
||
১০ |
৫১ |
৪০ |
১১ |
||
১১-১৬ |
৪০৭ |
১৪০ |
২৬৭ |
||
১৭-২০ |
৭৩ |
৩৩ |
৪০ |
||
মোট |
৬০৪ |
২৮১ |
৩২৩ |
লেখচিত্রঃ ৩.১
৩.৩ আঞ্চলিক/মাঠ পর্যায়ের অফিস বিন্যাসঃ
পাট অধিদপ্তরে ২০১৮-১৯ অর্থ বছরে বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন সচিবালয়ের মাধ্যমে ৯ম গ্রেডভূক্ত ২ জন সহকারী পরিচালক এবং ১০ম গ্রেড ভুক্ত ০৬ (ছয়) জন মুখ্য পরিদর্শক নিয়োগ প্রদান করা হয়েছে । এছাড়া বর্তমানে ৩য় ও ৪র্থ শ্রেণীর বিভিন্ন পদে নিয়োগ কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন আছে ।
৪. অধিদপ্তরের দায়িত্ব ও কার্যাবলীর সংক্ষিপ্ত বিবরণ |
৫. প্রশিক্ষণ |
৫.১ পাট অধিদপ্তরের ২০১৮-১৯ অর্থ বছরের বিভিন্ন প্রশিক্ষণ কার্যক্রম :
ক্যাটাগরি |
প্রশিক্ষণের সংখ্যা |
কর্মকর্তা |
কর্মচারী |
মোট |
কম্পিউটার প্রশিক্ষণ |
০২ |
০৩ |
- |
০৩ জন |
অভ্যন্তরীণ প্রশিক্ষণ |
৫ টি |
৯৮ |
৩০ |
১২৮ জন |
ইন হাউজ প্রশিক্ষণ |
০৯ টি |
১২৬ |
২০৫ |
৩৩১ জন |
বিদেশ প্রশিক্ষণ |
৫ |
১৬ |
- |
১৬ জন |
উদ্বুদ্ধকরণ কর্মশালা |
৬৫ টি |
প্রতি কর্মশালায় ৫০ জন |
৩২৫০ জন |
|
ওয়ার্কশপ/সেমিনার |
১২ টি |
প্রতি সেমিনারে ৬০ জন |
৭২০ জন |
|
পাট চাষী প্রশিক্ষণ |
৪৫ টি জেলার ২২০ টি উপজেলায় |
৩২,৫৪৭ জন |
|
চিত্র:১- কর্মকর্তা/কর্মচারীদের ওয়ার্কশপে উপস্থিত জনাব গোলাম দস্তগীর গাজী,
বীর প্রতীক, এমপি, মাননীয় মন্ত্রী, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় (২৬.০৬.২০১৯খ্রিঃ) চিত্র:২- কর্মকর্তা/কর্মচারীদের ইন হাউজ প্রশিক্ষণ (১৯.১২.২০১৮খ্রিঃ)
চিত্রঃ৩- “নাগরিক সেবায় উদ্ভাবন” শীর্ষক কর্মশালা (২৩.০৪.২০১৯ খ্রিঃ) চিত্রঃ৪- কর্মকর্তা/কর্মচারীদের ইন হাউজ প্রশিক্ষণে উপস্থিত বস্ত্র ও পাট
মন্ত্রণালয়ের সচিব জনাব মোঃ মিজানুর রহমান (১৯.১২.২০১৮খ্রিঃ)
চিত্রঃ৪- পাট অধিদপ্তরের সভাকক্ষে প্রশিক্ষণরত কর্মকর্তাবৃন্দ (২৪.০৪.২০১৯খ্রিঃ) চিত্রঃ৫- ওয়ার্কশপের দলগত কাজে কর্মকর্তাবৃন্দ (২৪.০৪.২০১৯খ্রিঃ)
চিত্রঃ৬-কুমিল্লা জেলার উদ্বুদ্ধকরণ সভা (১৫.০৬.২০১৯খ্রিঃ) চিত্রঃ৭-রাজশাহী জেলার পবা উপজেলায় উদ্বুদ্ধকরণ সভা (২২.০৫.২০১৯খ্রিঃ)
চিত্রঃ ৮-মুন্সীগঞ্জ জেলার উদ্বুদ্ধকরণ সভা (২২.০৫.২০১৯খ্রিঃ) চিত্রঃ ৯-ফরিদপুর জেলার মতবিনিময় সভা
চিত্রঃ১০- পাটচাষীদের নিয়ে ফরিদপুর জেলা প্রশাসকের সভাকক্ষে সভা চিত্রঃ১১-প্রধান কার্যালয়ে পাবলিক সার্ভিস দিবস উপলক্ষে সভা (২৩.০৭.২০১৮খ্রিঃ)
৬. গত ০৫ (পাঁচ) বছরের গৃহীত কার্যক্রম ও অর্জন |
৬.১ পাটজাত দ্রব্যের মান পরিদর্শন কার্যক্রম:
অর্থ বছর |
মিল পরিদর্শন সংখ্যা |
পরিদর্শনের ফলাফল |
|||
সরকারি মিল |
বেসরকারি মিল |
||||
স্বাভাবিক |
নিম্নমান |
স্বাভাবিক |
নিম্নমান |
||
২০১৪-১৫ |
৪২১ |
২৯৬ |
০৮ |
৫৪৭ |
০৯ |
২০১৫-১৬ |
৫০০ |
৫০৮ |
১৩ |
৭৫৮ |
১১ |
২০১৬-১৭ |
৪৬২ |
৪৭৭ |
০৫ |
৬৮৪ |
০১ |
২০১৭-১৮ |
৫২৭ |
৪৪৭ |
০৬ |
৭৭৯ |
০৬ |
২০১৮-১৯ |
৫৬২ |
৪৪৫ |
০২ |
৭৯২ |
০২ |
৬.২ পাটজাত দ্রব্যের মান পরীক্ষণ কার্যক্রম :
অর্থ বছর |
প্রাপ্ত নমুনার সংখ্যা |
পরীক্ষিত নমুনার সংখ্যা |
ফলাফল |
|
স্বাভাবিক |
নিম্নমান |
|||
২০১৪-১৫ |
২৩৭৯ |
২৩৭৯ |
২৩৬৬ |
১৩ |
২০১৫-১৬ |
৪২৯৮ |
৪৩১০ |
৪২৯৮ |
১২ |
২০১৬-১৭ |
২৬৪৪ |
২৬৪৫ |
২৬৪৪ |
০১ |
২০১৭-১৮ |
২০৭১ |
২০৭১ |
২০৬০ |
১১ |
২০১৮-১৯ |
১৬৫৭ |
১৬৫৭ |
১৬৫৪ |
০৩ |
৬.৩ সম্পাদিত কার্যক্রমের আওতায় গৃহীত তথ্য ও পরিসংখ্যান :
৬.৩.১ কাঁচা পাট ও পাটজাত পণ্য :
ক) কাঁচাপাট উৎপাদনঃ
২০১৪-১৫ |
২০১৫-১৬ |
২০১৬-১৭ |
২০১৭-১৮ |
২০১৮-১৯ |
৭৫.০১ লক্ষ বেল |
৮৭.৬৪ লক্ষ বেল |
৮৮.৯৯ লক্ষ বেল |
৯৩.১০ লক্ষ বেল |
৭৩.১৫ লক্ষ বেল |
খ) কাঁচাপাট রপ্তানীঃ
২০১৪-১৫ |
২০১৫-১৬ |
২০১৬-১৭ |
২০১৭-১৮ |
২০১৮-১৯ |
১০.০১ লক্ষ বেল |
১১.৩৭ লক্ষ বেল |
১২.১৮ লক্ষ বেল |
১২.৯৭ লক্ষ বেল |
০৮.২৫ লক্ষ বেল |
৬.৩.২ কাঁচা পাট হতে রপ্তানী আয় :
২০১৪-১৫ |
২০১৫-১৬ |
২০১৬-১৭ |
২০১৭-১৮ |
২০১৮-১৯ |
৮১৬.৭৪ কোটি টাকা |
১১৭৪.৮৫ কোটি টাকা |
১১৮৭.৫৩ কোটি টাকা |
১২২৫.৫৫ কোটি টাকা |
৮৫৯.০৫ কোটি টাকা |
লেখ চিত্রঃ কাঁচা পাট হতে রপ্তানী আয়
ক) পাটজাত দ্রব্য উৎপাদন :
২০১৪-১৫ |
২০১৫-১৬ |
২০১৬-১৭ |
২০১৭-১৮ |
২০১৮-১৯ |
৮.৬৫ লক্ষ মে: টন |
৯.৬৩ লক্ষ মে: টন |
৯.৮৩ লক্ষ মে: টন |
১০.২৯ লক্ষ মে: টন |
৯.৩৮ লক্ষ মে: টন |
খ) পাটজাত দ্রব্য রপ্তানিঃ
২০১৪-১৫ |
২০১৫-১৬ |
২০১৬-১৭ |
২০১৭-১৮ |
২০১৮-১৯ |
৮.১৮ লক্ষ মে: টন |
৮.২৫ লক্ষ মে: টন |
৮.০৪ লক্ষ মে: টন |
৮.২৭ লক্ষ মে: টন |
৭.৩০ লক্ষ মে: টন |
গ) পাটজাত দ্রব্য হতে রপ্তানি আয় :
২০১৪-১৫ |
২০১৫-১৬ |
২০১৬-১৭ |
২০১৭-১৮ |
২০১৮-১৯ |
৫৬০২.১৬ কোটি টাকা |
৬২৪০.০০ কোটি টাকা |
৬৪৩০.৬০ কোটি টাকা |
৬৮০১.৫৭ কোটি টাকা |
৫২২০.৮৫ কোটি টাকা |
উৎসঃ শিপার ও মিলারদের নিকট হতে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে।
৬.৩.৩ পণ্যে পাটজাত মোড়কের বাধ্যতামূলক ব্যবহার আইন - ২০১০ বাস্তবায়ন সংক্রান্ত :
অর্থ বছর ২০১৮-১৯ |
পরিচালিত মোবাইল কোর্টের সংখ্যা |
৮৯৭ |
আরোপিত জরিমানা |
৬৫,৩০,৭৫০ টাকা |
|
পাটের ব্যাগের ব্যবহার |
৩৩ কোটি |
চিত্রঃ ১২-বগুড়ায় “পণ্যে পাটজাত মোড়কের বাধ্যতামূলক ব্যবহার চিত্রঃ১৩- লালমনিরহাট জেলায় পরিচালিত মোবাইল কোর্ট
আইন-২০১০” বাস্তবায়নে পরিচালিত ভ্রাম্যমান আদালত
চিত্রঃ১৪- সাতক্ষীরা জেলায় পরিচালিত মোবাইল কোর্ট চিত্রঃ ১৫-কুমিল্লায় “পণ্যে পাটজাত মোড়কের বাধ্যতামূলক ব্যবহার
আইন-২০১০” বাস্তবায়নে পরিচালিত ভ্রাম্যমান আদালত (২১.০১.২০১৯খ্রিঃ)
৬.৪ লাইসেন্স সংক্রান্ত:
ক) মাঠ পর্যায়ঃ
বিবরণ |
২০১৪-১৫ |
২০১৫-১৬ |
২০১৬-১৭ |
২০১৭-১৮ |
২০১৮-১৯ |
নতুন ইস্যু (সংখ্যা) |
৬৩৪০ |
৭০২৬ |
৭২৪৭ |
৫৪৬৮ |
৩৪৪৬ টি |
নবায়ন (সংখ্যা) |
৭৯৬৭ |
৯০৬৩ |
৯৯৩৬ |
১০১৫২ |
৯০১৪ টি |
মোট (সংখ্যা) |
১৪৩০৭ |
১৬০৮৯ |
১৭১৮৩ |
১৫৬২০ |
১২৪৬০ টি |
রাজস্ব আয় (টাকা) |
১,৭১,২৪,৬০০/- |
১,৮৩,৪২,৫০০/- |
১,৯৪,৬৯,৩৫০/- |
১,৮৭,০৬,৫০০/- |
১,৫৭,৪১,৯০০/- |
খ) প্রধান কার্যালয়ঃ
বিবরণ |
২০১৪-১৫ |
২০১৫-১৬ |
২০১৬-১৭ |
২০১৭-১৮ |
২০১৮-১৯ |
নতুন ইস্যু (সংখ্যা) |
৫৫ |
৩৫ |
৬৭ |
৯১ |
৭৪ টি |
নবায়ন (সংখ্যা) |
৮২১ |
৭৭৯ |
৭৩২ |
৭৬৩ |
৭৭২ টি |
মোট (সংখ্যা) |
৮৭৬ |
৮১৪ |
৭৯৯ |
৮৫৪ |
৮৪৬ টি |
রাজস্ব আয় (টাকা) |
২,৮৩,৮৫,০০০/- |
২,৬১,৬৬,৫০০/- |
২,৫৮,৪৩,০০০/- |
২,৭২,১৭,৫০০/- |
২,৬২,৭০,৪০০/- |
৬.৫ কর ব্যতীত রাজস্ব প্রদান :
অর্থ বছর ২০১৮-১৯ |
কর ব্যতীত রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা (লক্ষ টাকায়) |
১৩৮৫.১৮ |
কর ব্যতীত রাজস্ব আদায়ের পরিমান (লক্ষ টাকায়) |
৯৮১.৯০ |
|
অর্জনের শতকরা হার (%) |
৭১ % |
৬.৬ অডিট কার্যক্রম :
অর্থ বছর |
অডিট আপত্তির |
নিষ্পত্তিকৃত অডিট আপত্তি |
অনিষ্পত্তিকৃত অডিট আপত্তি |
|||
সংখ্যা |
টাকার পরিমান (কোটি টাকায়) |
সংখ্যা |
টাকার পরিমান (কোটি টাকায়) |
সংখ্যা |
টাকার পরিমান (কোটি টাকায়) |
|
২০১৮-১৯ |
২০ |
৭৬৬৮.৯০ |
২ |
১০.০৩ |
১৮ |
৭৬৫৮.৮৭ |
৬.৭ খাত ভিত্তিক অন্যান্য রাজস্ব আয়ঃ
(অংকসমূহ লক্ষ টাকায়)
খাত সমূহ |
২০১৪-১৫ |
২০১৫-১৬ |
২০১৬-১৭ |
২০১৭-১৮ |
২০১৮-১৯ |
|||||
লক্ষমাত্রা |
অর্জন |
লক্ষমাত্রা |
অর্জন |
লক্ষমাত্রা |
অর্জন |
লক্ষমাত্রা |
অর্জন |
লক্ষমাত্রা |
অর্জন |
|
পরিদর্শন ফি |
৩৫০.০০ |
৪৯৩.৬৯ |
৩৭৫.০০ |
৫০৩.৩২ |
৪.০০ |
৫,৫৩.৩৯ |
৫,৫০.০০ |
৫,৪৬.১৮ |
৫৪১.০১ |
৫৪৬.১৪ |
পরীক্ষা ফি |
২২.৯৮ |
২২.৯৮ |
.৮০ |
০০ |
০০ |
০০ |
.০৫ |
০০ |
০০ |
০০ |
সরকারি যানবাহন ব্যবহার |
০.২৫ |
০.২০ |
০.১০ |
০.০৫ |
.১০ |
.০৬ |
.১২ |
.০৭ |
০.১৭ |
০.৩৫ |
পাট আইনে প্রাপ্তি |
৫০০.০০ |
৪৫৪.৭৯ |
৫৫০.০০ |
৪৪৫.০২ |
৬,০০.০০ |
৪,৫১.৩২ |
৮,০০.০০ |
৪,৫৯.২১ |
৮০০.০০ |
৪২১.১৭ |
টেন্ডার ও অন্যান্য দলিলপত্র |
- |
- |
- |
- |
০০ |
০০ |
০০ |
০০ |
০০ |
০০ |
অতিরিক্ত প্রদত্ত আদায় |
১৩.০০ |
১১.৫৯ |
১৪.৫০ |
১১.৬৮ |
১৫.০০ |
১৪.৪৭ |
১৪.০০ |
১১.০৩ |
১৪.০০ |
১১.৩১ |
বিবিধ রাজস্ব প্রাপ্তি |
৫০.০০ |
৮০.০৩ |
৬০.০০ |
৮২.৬০ |
৬৫.০০ |
২৫.০৮ |
৬৫.০০ |
১২.৪৩ |
৩০.০০ |
২.৯৩ |
সর্বমোট |
৯৩৬.২৩ |
১০৬৩.২৮ |
১০০০.২৩ |
১০,৪২.৬৭ |
১০,৮০.১০ |
১০,৪০.৩৬ |
১৪২৯.১৭ |
১০২৮.৯৩ |
১৩৮৫.১৮ |
৯৮১.৯০ |
অর্জিত সাফল্য (%) বৃদ্ধিঃ |
- |
১১৩.৫৭ |
- |
১০৪.২৭ |
- |
৯৬.৩২ |
- |
৭২% |
- |
৭১% |
৬.৮ উল্লেখযোগ্য অর্জন :
চিত্রঃ(১৬-১৭)-পাট অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয়ে জনাব গোলাম দস্তগীর গাজী, বীর প্রতীক, এমপি,মাননীয় মন্ত্রী, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়, এর আগমন (২০.০২.২০১৯খ্রিঃ)
জাতীয় শোক দিবস, ২০১৮ উদযাপনে পাট অধিদপ্তর
চিত্রঃ১৮-জাতীয় শোক দিবস ২০১৮,পাট অধিদপ্তরের শ্রদ্ধাঞ্জলী (১৫.০৮.২০১৮খ্রিঃ) চিত্র:১৯-পাট অধিদপ্তর কর্তৃক আয়োজিত জাতীয় শোক দিবস ২০১৮ এর
আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল উপলক্ষে বক্তব্য প্রদান করছেন বস্ত্র ও
পাট মন্ত্রণালয়ের মাননীয় প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজম এম.পি (৩০.০৮.২০১৮খ্রিঃ)
চিত্রঃ২০- জাতীয় শোক দিবস ২০১৮ এর আলোচনা সভা ও দোয়া চিত্রঃ২১-জাতীয় শোক দিবস ২০১৮ এর দোয়া মাহফিল (৩০.০৮.২০১৮খ্রিঃ)
মাহফিল উপলক্ষে বক্তব্য প্রদান করছেন পাট অধিদপ্তরের
মহাপরিচালক জনাব মোঃ শামছুল আলম (অতিঃ সচিব) (৩০.০৮.২০১৮খ্রিঃ)
৬,মার্চ জাতীয় পাট দিবস,২০১৯ উপলক্ষ্যে বিভিন্ন জেলায় অনুষ্ঠিত পাট র্যালি, আলোচনা সভার ও পাটপণ্য মেলার স্থিরচিত্র
চিত্রঃ২২-রাঙ্গামাটি (০৬.০৩.২০১৯ খ্রিঃ) চিত্রঃ২৩- রাঙ্গামাটি (০৬.০৩.২০১৯ খ্রিঃ)
চিত্রঃ২৪-বান্দরবন (০৬.০৩.২০১৯ খ্রিঃ) চিত্রঃ২৫- সাতক্ষীরা (০৬.০৩.২০১৯ খ্রিঃ)
চিত্রঃ২৬-পাবনা (০৬.০৩.২০১৯ খ্রিঃ) চিত্রঃ২৭- পাবনা (০৬.০৩.২০১৯ খ্রিঃ)
চিত্রঃ২৮-ঝিনাইদহ (০৬.০৩.২০১৯ খ্রিঃ) চিত্রঃ২৯-ঝিনাইদহ (০৬.০৩.২০১৯ খ্রিঃ)
চিত্রঃ৩০- ফেনী (০৬.০৩.২০১৯ খ্রিঃ) চিত্রঃ৩১-ফেনী (০৬.০৩.২০১৯ খ্রিঃ)
৭. বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি ২০১৮-১৯ বাস্তবায়ন |
২০১৮-১৯ অর্থ বছরে পাট অধিদপ্তরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তির কৌশলগত উদ্দেশ্যসমূহ : [১] আইন ও বিধিমালা প্রয়োগ জোরদারকরন; [২] মানবসম্পদ উন্নয়ন; [৩] পাট ও পাটজাত পণ্যের উৎপাদন ও ব্যবহার বৃদ্ধি; [৪] পাট ও পাটজাত পণ্যের ব্যবসায়ে সহায়তা এবং [৫] পাট খাতে বিনিয়োগে সুযোগ সম্প্রসারণ কার্যক্রমের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের হার ৯৭.৪০%।
চিত্র:৩২-পাট অধিদপ্তরের মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সাথে ২০১৯-২০ চিত্র:৩৩- ২০১৯-২০ অর্থ বছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি হস্তান্তর করছেন
অর্থ বছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি স্বাক্ষর করছেন মহাপরিচালক মহাপরিচালক জনাব মোঃ শামছুল আলম (২০.০৬.২০১৯ খ্রিঃ)
জনাব মোঃ শামছুল আলম (২০.০৬.২০১৯ খ্রিঃ)
৮. জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল বাস্তবায়ন |
পাট অধিদপ্তরের ২০১৮-১৯ অর্থ বছরের জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল বাস্তবায়নের লক্ষ্যে কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন, বিভিন্ন কমিটি গঠন, প্রধান কার্যালয় ও অধস্তন অফিসসমূহে সভা/সেমিনার আয়োজন, কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ, সেবা প্রদান প্রতিশ্রুতি ও ওয়েবসাইট হালনাগাদকরণ, ইন্টারনেট ও তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহারে উন্নয়ন, নৈতিকতা বিষয়ে কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ, অভিযোগ প্রতিকার পদ্ধতি, নির্ধারিত তারিখের মধ্যে বিভিন্ন তথ্য, পরিসংখ্যান ও প্রতিবেদন মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ ইত্যাদি ক্ষেত্রে লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী সফলতা অর্জিত হয়েছে।
চিত্রঃ (৩৪-৩৫) পাট অধিদপ্তরের জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল বাস্তবায়নের লক্ষ্যে সভা (২৫.০৬.২০১৯ খ্রি)
৯. উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন অগ্রগতি |
পাট অধিদপ্তর কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন ‘‘উন্নত প্রযুক্তিনির্ভর পাট ও পাটবীজ উৎপাদন এবং সম্প্রসারণ ’’ শীর্ষক প্রকল্প বাস্তবায়ন ।
৯.১ প্রকল্পের পরিচিতিঃ
শিরোনাম |
: |
‘‘উন্নত প্রযুক্তিনির্ভর পাট ও পাটবীজ উৎপাদন এবং সম্প্রসারণ ’’ শীর্ষক প্রকল্প |
||
বাস্তবায়নকারী সংস্থা |
: |
পাট অধিদপ্তর, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় |
||
প্রকল্পের সময়কাল |
: |
জুলাই, ২০১৮ হতে মার্চ, ২০২৩ পর্যন্ত |
||
প্রাক্কলিত ব্যয় |
: |
৩৭৬.৪৬ কোটি টাকা (জিওবি) |
||
এলাকা |
: |
|
||
প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য ও লক্ষ্যমাত্রা |
|
|
||
প্রকল্পের জনবল
|
: |
|
||
সম্ভাব্য অর্জিত ফলাফল: |
|
|
৯.২ প্রকল্প বাস্তবায়ন :
৯.২.১ প্রকল্পের আওতায় ৫ বছরে উফশী পাটবীজ উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা উফশী তোষা পাটবীজ উৎপাদন :
৯.২.২ প্রকল্পের আওতায় ৫ বছরে তোষা পাট উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা :
৯.৩ প্রকল্পের সুবিধাভোগী জনগোষ্ঠী :
প্রকল্পটি দেশের পাট উৎপাদনকারী ৪৬টি জেলার ২৩০টি উপজেলায় বাস্তবায়ন করা হবে।
প্রকল্পের প্রত্যক্ষ সুবিধাভোগী কৃষক :
পাটবীজ উৎপাদনকারী - ৭৫,০০০ জন
পাট উৎপাদনকারী - ৬,৯০,০০০ জন
মোট - ৭,৬৫,০০০ জন
প্রকল্পের পরোক্ষ সুবিধাভোগী কৃষক ও পরিবারের সদস্য :
পাটবীজ উৎপাদন - ৩,০০,০০০ জন
পাট উৎপাদন - ২৭,৬০,০০০ জন
মোট - ৩০,৬০,০০০ জন
৯.৪ প্রকল্পের উদ্দেশ্য ও লক্ষ্যমাত্রা :
প্রস্তাবিত প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে একদিকে কৃষকগণ উপকৃত হবেন। অন্যদিকে উন্নত প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধি বা সম্প্রসারণ ঘটবে। ভালমানের পাটবীজ ও পাটের আঁশ উৎপাদন বৃদ্ধি পাবে এবং তা অব্যাহত থাকবে আশা করা যায়। প্রকল্পভুক্ত কৃষকদের উৎপাদিত বীজ প্রকল্পের মাধ্যমে ক্রয়, প্রক্রিয়াজাতকরণ, প্যাকেটিং এবং পাটবীজ কৃষকদের মধ্যে বিতরণের ব্যবস্থা থাকায় কৃষকরা তাদের উৎপাদিত বীজের ন্যায্য মূল্য পাবেন। প্রকল্পের মূল লক্ষ্য, উদ্দেশ্য ও ফলাফল সম্পর্কিত বিষয়াদি সরকারের ৭ম পঞ্চম বার্ষিক পরিকল্পনা, দারিদ্র্য বিমোচন, স্বাস্থ্যগত উন্নয়ন, গ্রামীন মহিলাদের অংশগ্রহণ, কৃষকদের অর্থনৈতিক উন্নয়ন, পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় ভূমিকা গ্রহণ ইত্যাদির নিশ্চয়তা বিধান করবে। যা দেশে বিদ্যমান স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা/নীতি/ কৌশলের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। বর্তমান সরকারের প্রণীত “পণ্যে পাটজাত মোড়কের বাধ্যতামূলক ব্যবহার আইন, ২০১০”, “পণ্যে পাটজাত মোড়কের বাধ্যতামূলক ব্যবহার বিধিমালা, ২০১৩” এবং “পাট আইন, ২০১৭” এর প্রয়োগ ও বাস্তবায়নে প্রকল্পটি ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে। প্রকল্পটি সঠিকভাবে বাস্তবায়িত হলে আমদানীনির্ভর পাটবীজের চাহিদা অনেকাংশেই কমে যাবে। পাটজাত দ্রব্য উৎপাদন বৃদ্ধির মাধ্যমে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে।
বর্তমান সরকারের গৌরবোজ্জল ভুমিকার পথ পরিক্রমায় জাতীয় অর্থনীতিতে পাট উল্লেখযোগ্য অবদান রাখছে। পাট ও পাটজাত পণ্য রপ্তানীতে বৈদেশিক মৃদ্রা অর্জণ করে জাতি আজ গর্বিত। পাট চাষীদের প্রত্যাশা পূরণের যে শুভযাত্রা শুরু হয়েছে তা জাতীয় অর্থণীতিকে শক্ত ভিত্তির উপর দাঁড় করানোর নির্মল বহি:প্রকাশ। এক্ষেত্রে মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর সময়োচিত পদক্ষেপ এবং সানুগ্রহ নির্দেশনা জাতিকে করেছে উদ্বেলিত এবং স্পন্দিত। পাটের স্বর্নোজ্জ্বল ভবিষ্যৎ বিনির্মানে সুষ্ঠু পরিকল্পনার ভিত্তিতে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় নিরন্তর কাজ করে যাচ্ছে। উৎকৃষ্ট জমি ও অনুকূল আবহাওয়ার কারণে বাংলাদেশ ঐতিহ্যগতভাবে বিশ্বের সেরা মানের পাট উৎপাদন করে আসছে। জাতীয় অর্থনীতিতে পাট খাতের অবদান হ্রাস পেলেও এখনও দেশের মোট বৈদেশিক মুদ্রা অর্জণের ক্ষেত্রে পাট খাতের অবদান গুরুত্বপূর্ণ।
৯.৫ বাস্তবায়ন অগ্রগতিঃ
প্রত্যায়িত পাটবীজ: ১১৭.১৫ মে.টন (পাট উৎপাদন) এবং ভিত্তি পাটবীজ: ৫.৬০ মে.টন (বীজ উৎপাদন) বিতরণ করা হয়েছে।
৯.৬ পাটচাষী ভাইদের জন্য জ্ঞাতব্য
চিত্রঃ৩৬-জামালপুর জেলায় “উন্নত প্রযুক্তিনির্ভর পাট ও পাটবীজ উৎপাদন চিত্রঃ৩৭-প্রকল্প বাস্তবায়ন সমস্যা ও অগ্রগতি বিষয়ে কর্মশালা (২০.০৬.২০১৯ খ্রিঃ)
এবং সম্প্রসারণ” প্রকল্প এর আলোচনা সভায় বক্তব্য প্রদান করছেন বস্ত্র ও
পাট মন্ত্রণালয়ের মাননীয় প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজম এম.পি (২২.০৯.২০১৮ খ্রিঃ)
চিত্রঃ (৩৮-৩৯) সিরাজগঞ্জ জেলার বেলকুচী উপজেলায় পাটচাষী প্রশিক্ষণ (২২.০৬.২০১৯ খ্রিঃ)
চিত্রঃ৪০-টাঙ্গাইল জেলার বাসাইল উপজেলায় পাটচাষী প্রশিক্ষণ (২৫.০৬.২০১৯ খ্রিঃ) চিত্রঃ৪১-টাঙ্গাইল জেলায় চাষীদের মধ্যে ব্যাগ ও সন্মানী বিতরন (৩০.০৬.২০১৯ খ্রিঃ)
চিত্রঃ (৪২-৪৩) মেহেরপুর (২৬.০৬.২০১৯ খ্রিঃ) ও কুড়িগ্রাম (১৯.০৬.২০১৯ খ্রিঃ) জেলার পাটচাষী প্রশিক্ষণ
১০. উত্তম চর্চা, সদাচার, উদ্ভাবন (ইনোভেশন) |
১০.১ উত্তম চর্চা :
১০.২ সদাচার :
১০.৩ উদ্ভাবন (ইনোভেশন) :
১১. ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের জন্য অধিদপ্তরের কার্যক্রম |
১২.পাটখাতের সম্ভাবনা ও সীমাবদ্ধতা |
১২.১ পাটখাতের সম্ভাবনা:
১২.২ পাটখাতের সীমাবদ্ধতা:
১৩. সমস্যা ও চ্যালেঞ্জ |
১৩.১ সমস্যা :
১৩.২ চ্যালেঞ্জ :
১৪. ২০১৯-২০ অর্থ বছরের কর্মপরিকল্পনা |
১৫. পাট অধিদপ্তরের স্বল্প মেয়াদী, মধ্য মেয়াদী ও দীর্ঘ মেয়াদী কর্মপরিকল্পনাঃ |
১৫.১ স্বল্প মেয়াদী (১০০ দিনের):
১. মাঠ পর্যায়ের সকল অফিস পরিদর্শন। ২. পাট অধিদপ্তরের নিয়োগ বিধিমালা হালনাগাদকরণ। ৩. দেশের সকল জেলায় জনবল সুবিন্যস্তকরণের লক্ষ্যে পাট অধিদপ্তরের অর্গানোগ্রাম সংশোধন। ৪. বহুমুখী পাটজাত পণ্যের গবেষণা, উদ্ভাবন, উৎপাদন এবং ব্যবহার বৃদ্ধির লক্ষ্যে কার্যক্রম পরিচালনার ৫. “পাট আইন,২০১৭” এবং “পণ্যে পাটজাত মোড়কের বাধ্যতামূলক ব্যবহার আইন,২০১০” সুষ্ঠুভাবে ৬. পাটচাষি, পাট ও পাটজাত পণ্যের ব্যবসায়ী এবং পাটজাত মোড়ক ব্যবহারকারী সংশ্লিষ্ট স্টেক হোল্ডারদের ৭. প্রকল্পের আওতায় উপকারভোগী পাট উৎপাদকারি ৬ লক্ষ ৯০ হাজার জন এবং পাটবীজ উৎপাদনকারি ৭৫ হাজার জন পাটচাষির তালিকা প্রণয়ন, ডেটাবেজ তৈরী ও আইডি কার্ড প্রদান। ৮. প্রকল্পের আওতায় ২৩০টি উপজেলার ৬ লক্ষ ৯০ হাজার জন পাটচাষির মধ্যে বিনামূল্যে ৬৯০মে:টন উন্নতজাতের উফশী পাটবীজ বিতরণ। |
১৫.২ মধ্য মেয়াদী (১ বছর):
১. “পণ্যে পাটজাত মোড়কের বাধ্যতামূলক ব্যবহার আইন,২০১০” সংক্রান্ত উদ্ভুত রিট মামলাসহ সবধরণের ২. ২০টি অডিট আপত্তি নিষ্পত্তিকরণ। ৩. রাজস্বখাত ও প্রকল্পের জনবল নিয়োগ সম্পন্নকরণ। ৪. পাটবীজের আমদানী নির্ভরতা হ্রাসকরণ, কমজমিতে অধিক পরিমান পাট উৎপাদন এবং পাটের গ্রেডিং ও ৫. পাট ও পাটবীজ উৎপাদন এবং পাট পঁচনের কলাকৌশল সম্পর্কে প্রকল্পের আওতায় ২৩০টি উপজেলায় ৬. পাটখাতের সার্বিক উন্নয়ন বিষয়ে সকল স্টেক হোল্ডারদের নিয়ে ঢাকায় একটি জাতীয় সেমিনার এর ৭. দক্ষ জনবল তৈরীর লক্ষ্যে রাজস্ব ও প্রকল্পে কর্মরত ২৭১জন কর্মকর্তা/কর্মচারীকে প্রশিক্ষণ প্রদান |
১৫.৩ দীর্ঘ মেয়াদী (৫ বছর):
১. স্হানীয় ও আন্তর্জাতিক বাজার চাহিদার সাথে সংগতি রেখে পাট ও পাটজাত পণ্যের উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে ২. পাট অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয়ের জন্য “পাট ভবন নির্মান” প্রকল্প গ্রহণ ৩. রাজস্বখাতের অধীন অনুন্নয়ন বাজেটের আওতায় পিপিএনবি প্রণয়ন পূর্বক পাট অধিদপ্তরের ০৩টি ৪. বহুমুখী পাটজাত পণ্যের গবেষণা, উদ্ভাবন, উৎপাদন এবং ব্যবহার বৃদ্ধির লক্ষ্যে কার্যক্রম পরিচালনার ৫. “পাট আইন,২০১৭” এবং “পণ্যে পাটজাত মোড়কের বাধ্যতামূলক ব্যবহার আইন,২০১০” সুষ্ঠুভাবে ৬. সার্বিক পাটখাত উন্নয়নে বিদেশী বিনিয়োগে আকৃষ্ট করার লক্ষ্যে প্রকল্পের আওতায় ০১টি আন্তর্জাতিক ৭. কৃষকরা যাতে ন্যায্যমূল্য পায় সে জন্য অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক বাজারে পাট ও পাটজাত পণ্যের ব্যবহার ৮. “পণ্যে পাটজাত মোড়কের বাধতামূলক ব্যবহার আইন,২০১০” শতভাগ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে মাঠ প্রশাসনের ৯. উফশী জাতের পাটবীজের আমদানি নির্ভরতা হ্রাস করে পাটবীজ উৎপাদনে পাটচাষিদের আত্মনির্ভরশীল |
১৬.জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর জন্ম শতবর্ষে ‘মুজিববর্ষ’ উদযাপন উপলক্ষে পাট অধিদপ্তরের সম্ভাব্য কর্মসূচি |
ক্রমিক নং |
বিবরণ |
মন্তব্য |
১. |
দোয়া মাহফিল ও আলোচনা সভার মাধ্যমে মুজিববর্ষের শুভ সূচনা। |
১৭, মার্চ, ২০২০ খ্রি: |
২. |
৮(আট)টি বিভাগীয় শহরে বর্ণাঢ্য পাট র্যালি/পাট ও পাটজাত পণ্যের উৎপাদন ও ব্যবহার বৃদ্ধির বিষয়ে উদ্বুদ্ধকরণ সভা আয়োজন। |
জুন/২০২০ হতে ডিসেম্বর/২০২০ |
৩. |
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর ভাবাদর্শ সম্পসারণে দেশব্যাপি জেলা পর্যায়ে পাটচাষী সমাবেশ/পাট ও পাটজাত পণ্যের উৎপাদন ও ব্যবহার বৃদ্ধির বিষয়ে উদ্বুদ্ধকরণ সভা এবং বঙ্গবন্ধুর জীবনাদর্শ ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক আলোচনা। |
এপ্রিল/২০২০ হতে ডিসেম্বর/২০২০ |
৪. |
বাংলার ইতিহাস, ঐতিহ্য ও আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রামের সাথে সংশ্লিষ্ট সোনালী আঁশ পাট নিয়ে জাতির পিতার স্মৃতি ও ভাবনা বিজড়িত প্রামান্য চিত্র তৈরি এবং দেশব্যাপি প্রদর্শন। |
এপ্রিল/২০২০ হতে ডিসেম্বর/২০২০ |
৫. |
বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা বির্নিমাণে পরিবেশবান্ধব পাট ও পাটপণ্যের ব্যবহার বৃদ্ধির লক্ষ্যে পোস্টার-লিফলেট মুদ্রণ এবং দেশব্যাপি বিতরণ। |
মার্চ, ২০২০ খ্রি: |
৬. |
পাট আইন, ২০১৭ ও পণ্যে পাটজাত মোড়কের বাধ্যতামূলক ব্যবহার আইন, ২০১০ বাসত্মবায়ন এবং পরিবেশ রক্ষায় পাট বিষয়ক কর্মশালা/সেমিনার আয়োজন/গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ ও মিডিয়াতে প্রচার। |
মার্চ/২০২০ হতে মার্চ/২০২১ |
৭. |
জাতির পিতার স্মৃতি বিজড়িত টুঙ্গিপাড়া এবং তাঁর সমাধিস্থল ভ্রমণ/পরিদর্শন। |
নভেম্বর/২০২০ হতে ডিসেম্বর/২০২০ |
৮. |
ঢাকাস্থ পাট অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয়ে পাট বিষয়ে জাতির পিতার উক্তি ও ছবি সম্বলিত ডিজিটাল ডিসপ্লে বোর্ড স্থাপন। |
মার্চ, ২০২০ খ্রি: |
৯. |
পাট অধিদপ্তরের কর্মরত/অবসরপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা কর্মকর্তা/কর্মচারীদের সংবর্ধনা ও সম্মাননা প্রদান। |
ডিসেম্বর ২০২০ খ্রি: |
১০ |
মুজিববর্ষ উপলক্ষ্যে বঙ্গবন্ধু, মুক্তিযুদ্ধ ও পাট খাত বিষয়ে তথ্য সমৃদ্ধ একটি স্মরণিকা প্রকাশ। |
মার্চ, ২০২১ খ্রি: |
১১. |
জাতির পিতার আদর্শে নতুন প্রজন্মকে উজ্জীবিত করার লক্ষ্যে শিশু কিশোরদের রচনা/চিত্রাংকন প্রতিযোগিতার আয়োজন। |
ডিসেম্বর/২০২০ |
১২. |
পাটচাষ বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রকল্পের আওতায় ২৫,০০০ হাজার পাটচাষীকে প্রশিক্ষণ প্রদান। |
আগষ্ট/২০২০ হতে ডিসেম্বর/২০২০ |
চিত্র:৪৪- পাট ক্ষেত
|
‘‘পাটের গ্রেডিং বা আঁশের শ্রেণী বিন্যাসের গুরুত্ব’’
মোঃ আছাদুজ্জামান
আঁশ শ্রেণীকরণের পদ্ধতি:
পাটের গ্রেডিং বা আঁশের শ্রেণীকরণ করা হয় আঁশের মান অনুযায়ী। দেশের অভ্যন্তরীণ কিংবা বৈদেশিক বাজারে পাটের তথা আঁশের শ্রেণীকরণ গুরম্নত্বপূর্ণ বিষয়। আঁশের মানভেদে গ্রেডিংভেদ । গ্রেডিংভেদে পাটের দামভেদ। অদ্যাবধি আঁশের শ্রেণীবিন্যাস সেকেলে । সনাতন। অভিজ্ঞ দালাল ফড়িয়া হাত দিয়ে ধরে পাটের আঁশ যাচাই করে। সেই সাথে চোখের দৃষ্টির নিরিখ। এই দেখা ও ধরার আন্দাজ নির্ভর (Mannual) পদ্ধতিতেই আঁশের গ্রেডিং হয়ে আসছে। এতে সমস্যা অনেক। অন্যতম সমস্যা হলো একই আঁটি বা বোঝার মধ্যে বিভিন্ন মানের আঁশ থাকে। পাটচাষী আঁশের গ্রেডিং সম্বন্ধে ওয়াকেবহাল নন। ফলে বাজারে নেয়ার আগে তার পাটের বাছাই (Assortment) হয় না। এতে করে খুদ উৎপাদনকারী ঠকে যাচ্ছেন। তার পাটের আঁশের বোঝায় বেশির ভাগ মিডল ও বি-বটম মানের আঁশ থাবলেও কিছু কিছু সি-বটম আঁশের কারণে ফড়িয়া-দালাল তাকে সি-বটম মানের দাম দেয়। এ পরিস্থিতি থেকে আদতে বাংলার পাট চাষীর নিষ্কৃতি আজো মিলেনি। অথচ আাঁশের গ্রেডিংয়ে অভিজ্ঞ ফড়িয়াগণ ঠিকই মিলারদের কাছ থেকে গ্রেডভিত্তিক মূল্য আদায় করে নেন। উদীচীর সেই গান- ডিম পাড়ে হাঁসে , খায় বাগডাসে –আজো সমান সত্যি। বাংলার দু:খ আজো কোন বাঙালি বিজ্ঞানী পাট গ্রেডিংয়ের বৈজ্ঞানিক যন্ত্র আবিষ্কার করতে পারেননি। করেননি। পাটের জিনোম সিকোয়েন্স আবিষ্কার করেছি আমরা। অর্থাৎ আমরা পারি। গ্রেডিং নির্ণয়ক যন্ত্রও আমাদেরকেই তৈরী করতে হবে। তা নইলে আমাদেরি বাপ চাচা পাটচাষীগণ ভবিষ্যতেও ঠকতে থাকবেন। তা কাম্য নয়।
কাঁচা ও পাকা:
শ্রেণীবিন্যাস দুই ধরণের হতে পারে। কাঁচা বা কাচ্চা। দ্বিতীয়ত পাকা বা পাক্কা শ্রেণীবিন্যাস। আঁশের গোড়ার দিকে সাধারণত শক্ত ছাল থাকে। ছালে কাল কাল দাগ থাকে। এই শক্ত অংশটা বাকল রকম দারুচিনি হয়। তবে দারুচিনির মতো অত শক্ত নয়। আঁশ পৃথক হয় না। আঁচড়ালে চুলের মতো হয় না। এই ছালযুক্ত অংশসহ পাটের শ্রেণীবিন্যাস করা হলে তা কাঁচা শ্রেণীকরণ।আর যদি ছালযুক্ত অংশ কেটে আলাদা করা হয়। তাহলে ভাল আঁশযুক্ত অংশটা পাকা শ্রেণীবিনাস্যের অন্তর্ভূক্ত ।
জাত:
পাট সাধারণত দুই জাতের । দেশি ও তোষা। সাদা পাটের বৈজ্ঞানিক নাম-করকরাস ক্যাপসুলারিজ,তোষা পাটের করকরাস অলিটরিয়াস দেশি পাটের আরেক নাম সাদা বা সূতি। তোষার অন্য নাম বগী। দেশীয় পাটের রঙটা সাধারণ মানের সাদা। তাই তা সাদা নামে খ্যাত। তোষা পাটের আঁশ বকের মতো ধবধবে সাদা। তাই তা বকই বা বগি। স্বভাবভেদে দুই জাতের জন্মস্থান ভিন্ন হয়। দেশি পাট নামা (নিচু) জমিতে হয়। তা জল সহনীয়। এর উচ্চতা তুলনামূলকভাবে কম। পক্ষান্তরে তোষা পাট জল সহনীয় নয়। তোষার জমিতে বন্যার জল উঠলে পাট গাছ ডুবার দিনই মরতে থাকে। এজন্যে একটু উঁচু জমিতে তোষার চাষ করতে হয়। দুই জাতের পাট পাতার রসায়ন ভিন্ন। দেশি পাটের পাতা তেতো বা তিতা। তাই তা শাক হিসেবে বেশি উপকারী । তোষা পাটের আঁশ লম্বা । দেশির চেয়ে তোষা পাটগাছ বা পাট খড়ি বেশি লম্বা হয়। তোষার চেয়ে জলসহনীয় বলে দেশির গোড়ায় শেকড় বেশি হয়। এতে ছাল মোটা হয়। কাটিং বেশি হয়।
দেশি বা তোষা যা-ই হোক, অভ্যন্তরীণ মোকাম থেকে পাট বেলিং সেন্টারে চলে আসে রপ্তানীর জন্য । তখন কাটিং বাদ দিয়ে নিরেট আঁশের অংশকে রঙ, মজবুত ও মসৃনতার ভিত্তিতে গুণগতভাবে শ্রেণীকরণ করা হয়। এই শ্রেণীকরণই হচ্ছে পাকা শ্রেণীকরণ।
বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ড এন্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন (BSTI) পাকা শ্রেণী-বিন্যাসকালে পাঁচটি শ্রেণীতে দেশী ও তোষা জাতের আমাকে বিভক্ত করেছে। নিম্নবর্ণিত ছকে তা তুলে ধরা হলো:
পাটের গ্রেডিং
শ্রেণী |
জাত: সাদা/সূতি |
জাত: তোষা/বগি |
টপ |
আঁশ খুব শক্ত,পুরোপুরি লম্বা।রঙ-সাদা বা মাখন সাদা ।দুধের সর বা পনির মতো সাদা বা উজ্জ্বল সাদা;হালকা সোনালী; চমৎকার উজ্জ্বলতা বা দীপ্তি। দোষমুক্ত আঁশ। ওজনের নিরিখে বড় জোর ১৫% ভাগ কাটিং বা কেটে ফেলা হয়। কাটিং বাদ দিলে আঁশের যে বড় অংশ থাকে তা স্পেশাল বা বাংলাদেশ সাদা স্পেশাল (Bangladesh white special –BWSP) হিসেবে গণ্য হয় পাক্কা বেলে। |
আঁশ খুব শক্ত, উত্তমরূপে (good) সাদা; মাখনসাদা বা রাঙা অর্থাৎ সোনালী থেকে মাখনসাদা । আঁশ দোষমুক্ত। ওজনের নিরিখে বড় জোর ১৫% ভাগ কাটিং হয় বা বাদ পড়ে। কাটিং বাদে যে অংশ থাকে তা স্পেশাল বা বাংলাদেশ তোষা স্পেশাল(Bangladesh Tosa special –BTSP) হিসেবে গণ্য হয় পাক্কা বেলে।
|
|
বি:দ্র: সাদা ও তোষা (তথা দেশী ও বগি) আঁশের মূল পার্থক্য সোনালী রঙ; তোষা সোনালী হয়; সাদা বা দেশী জাতের পাট সোনালী হয় না। উভয় জাতের আঁশ স্পেশাল হিসেবি গণ্য হয়। |
|
মিডল |
আঁশ শক্ত ও লম্বা। রঙ-সাদা থেকে হালকা লালচে ও উজ্জ্বল। দোষমুক্ত আঁশ। কাটিং বড় জোর ২০% ভাগ । পাকা বেলের নিরিখে মিডল মানের আঁশ। বাংলাদেশ সাদা ‘এ’ শ্রেণী (Bangladesh white- A)বলে গণ্য হয়। |
আঁশ শক্ত ও লম্বা। রঙ উজ্জ্বল রূপালী এবং ধূসর থেকে সোনালী। দোষমুক্ত পরিচ্ছন্ন আঁশ। কাটিং বড় জোর ১৫% ভাগ। পাকা বেলের নিরিখে মিডল মানের আঁশ বাংলদেশ তোষা ‘এ’ শ্রেণী (Bangladesh Tosa- A) রূপে গণ্য। |
|
বি:দ্র: মিডল মানের সাদা বা দেশী জাতের আঁশের রঙ সাদা থেকে লালচে হয়। বগি বা তোষা জাতের আঁশের রঙ ধূসর থেকে সোনালী হয়। তাছাড়া সাদার ক্ষেত্রে কাটিং ২০% ভাগের বেশি নয়। তোষার ক্ষেত্রে কাটিং ১৫% ভাগের বেশি হয় না। |
|
বি- বটম |
আঁশ শক্ত ও লম্বা। আঁশ দোষমুক্ত । রঙ ধূসর রূপালী। কাটিং ২৫% ভাগের বেশি নয় । পাকা বেলের নিরিখে বি-বটম মানের আঁশকে বাংলাদেশ সাদা ‘বি’ (Bangladesh white B-BWB) রূপে পরিগণিত হয়। |
আঁশ শক্ত ও লম্বা। আঁশ দোষমুক্ত। রঙ উজ্জ্বল রূপালী ধূসর লালচে। কাটিং ২০% ভাগের বেশি নয়।পাকা বেলের নিরিখে বি-বটম মানের আঁশকে বাংলাদেশ তোষা ‘বি’ (Bangladesh Tosa B-BTB) রূপে পরিগণিত হয়। |
|
বি:দ্র: বি- বটম মানের সাদা বা দেশী পাটের আঁশের রঙ-ধূসর রূপালী ও খড়ের মতো। আর তোষা বা বগি পাটের আশের রঙ-উজ্জ্বল রূপালী ও ধূসর লালচে। দেশী কাটিং বড় জোর ২৫% ভাগ। তোষা কাটিং বড় জোর ২০% ভাগ। |
|
সি-বটম |
গড়পড়তা শক্ত আঁশ। কাল ব্যতীত যে কোন রঙ। সাধারণ মানের উজ্জ্বল। নিস্তেজ বা নিষ্প্রভ (Dull) আঁশ থেকে মুক্ত। শক্ত এবং আঠালো বা জটলা আঁশ থেকে শক্ত। পরিচ্ছন্ন সোজা আঁশ। কাটিং এর পরিমাণ বড় জোর ৩০% ভাগ । পাকা বেলের নিরিখে সি-বটম মানের আঁশকে বাঙলাদেশ সাদা ‘সি’ বা BWC(Bangladesh white-C রূপে গণ্য করা হয়। |
গড়পড়তা শক্ত আঁশ। যে কোন রঙ। কঠিন শক্ত নয় এবং কাল তারের মতো(Black Wire) অগ্রভাগ নয়। কিছুটা আঠালো। পরিচ্ছন্ন আঁশ। ওজনের নিরিখে কাটিং বড় জোর ২০% ভাগ। পাকা বেলের ক্ষেত্রে সি বটম মানের আঁশকে বাংলদেশ তোষা ‘সি’ বা BTC(Bangladesh Tosa-C) হিসেবে বুঝানো হয়। |
|
বি:দ্র: সি-বটম মানের সাদা বা দেশী পাটের আঁশ সাধারণত উজ্জ্বল আঠালো নয়। তোষা বা বগি পাটের আঁশ যে কোন রঙের হয় এবং সামাণ্য আঠালো। সাদার কিটিং সর্বোচ্চ ৩০% বিন্তু তোষার কাটিং ২০% ভাগ সর্বোচ্চ।
|
|
ক্রস-বটম |
আঁশ যে কোন রঙের। যে কোন শক্তিমানম্পন্ন । আঁশে শুকনা ছাল (Light specks) থাকে। ‘দুর্বল ধরণের পাট। ছাল ছাড়াও অন্য ধরণের দাগ-ময়লা থাকতে পরে। কাটিং ৩৫% ভাগ পর্যন্ত হয়। সাধারণভাবে এ ধরণের আঁশকে ‘ক্রস’ বটম বলা হয়। পাকা বেলের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ সাদা ‘ডি’ বা BWD নামে অভিহিত করা হয়। |
আঁশ যে কোন রঙের। যে কোন শক্তিমান সম্পন্ন । আঁশের অগ্রভাগ আঠালো এবং জটলা সদৃশ্য(bark)। কাল ছালযুক্ত এবং কঠিন ধরণের শক্ত (hard)। এ ধরণের কাঁচা পাটকে সাধারণভাবে ‘ক্রস’ বটম বলে অভিহিত করা হয়। কাটিং সর্বোচ্চ ২৫% ভাগ। পাকা বেলের বেলায় অর্থাৎ কাটিং বাদে ক্রস-বটম বাংলাদেশ তোষা ‘ডি’ বা BWDB(Bangladesh Tosa-D) রূপে চিহিৃত হয়। |
|
বি:দ্র: ক্রস-বটম নিম্নমানের আঁশ। উভয় ধরণের কক্রস বটম মানে আঁশে ছাল ও কাল দাগ থাকে। আঁশের ডগার দিকে জটলাপূর্ণ এলোমেলো আঁশ যুক্ত হয়ে থাকে। অন্য ময়লা,ভাঙা পাট খড়ি লেগে থাকে। |
চিত্র:(৪৫-৪৬)- পাট জাগ দেয়া
চিত্র:৪৭-পাটের আঁশ ছাড়ানো
চিত্র:(৪৮-৪৯)-পাটের আঁশ ও পাট খড়ি শুকানো
চিত্র:৫০-নদীর তীরে কাঁচা পাটের হাট
চিত্রঃ ৫১- পাক্কা বেল চিত্রঃ ৫২-কাচ্চা বেল
পাট অধিদপ্তরের বিভিন্ন কার্যক্রমের বিষয় ভিত্তিক ফোকাল পয়েন্ট/এডমিন ও বিকল্প ফোকাল পয়েন্ট/এডমিন কর্মকর্তার নাম :
ক্র: নং |
বিষয় |
ফোকাল পয়েন্ট/এডমিন কর্মকর্তার নাম ও পদবি |
বিকল্প ফোকাল পয়েন্ট/এডমিন কর্মকর্তার নাম ও পদবি |
০১ |
জাতীয় নৈতিকতা কমিটি (এনআইএস) |
জনাব মো: আব্দুল জলিল (যুগ্ম সচিব) পরিচালক (প্রশাসন: ও অর্থ) ফোন: ০২-৯৫৬৬৬৭১৪ মোবা:০১৭৪৭-১৭৪৮৪১ ই-মেইল: mdjalil63@gmail.com |
জনাব মোঃ আছাদুজ্জামান (উপসচিব) উপপরিচালক (প্রশাসন ও অর্থ) ফোন - ৯৫৫১১১৮ মোবাইল – ০১৭১২০৭২৬৯৭ ই-মেইল – asad310763@yahoo.com |
০২ |
অনলাইন লাইসেন্সিং |
ড. মোহাম্মদ জহিরুল হুদা উপপরিচালক (পাট) ফোন - ৯৫৬৯৮২৪ মোবাইল – ০১৫৫২৪৬২৪০২ ই-মেইল – zohirulhuda@yahoo.com |
জনাব মোহাম্মদ আজিজুল ইসলাম সহকারী পরিচালক(লাইসেন্স) মোবাইল – ০১৭০৯৭৯০২৮১ ই-মেইল – azizdu8@gmail.com |
০৩ |
জি আর এস |
জনাব মো: তাহমিদা আহমদ (যুগ্ম সচিব) পরিচালক (পাট) ফোন: ০২-৯৫৫৩৮৪৬ মোবা:০১৮৩২-৫২৬২১৮ |
জনাব মোঃ আমিনুর রহমান সহকারী পরিচালক (প্রশাসন) ফোন - ৯৫৫২০৩৬ মোবাইল – ০১৯১৩১৬২৩১৭ ই-মেইল – aminurrahmanjute@gmail.com |
০৪ |
তথ্য সেবা প্রদান সংক্রান্ত |
জনাব মোঃ রফিকুজ্জামান উপপরিচালক (পরীক্ষণ) ফোন - ৯৫৫২০২৫ মোবাইল – ০১৭১১৮০৪৮৩৯ |
বেগম আকলিমা আহসান পাট উন্নয়ন কর্মকর্তা ফোন: মোবা: ০১৭০৯-৭৯০২৮১ ই-মেইল: |
০৫ |
৭ম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা প্রণয়ন ও ইনপুট প্রদান |
ড. মোহাম্মদ জহিরুল হুদা উপপরিচালক (পাট) ফোন - ৯৫৬৯৮২৪ মোবাইল – ০১৫৫২৪৬২৪০২ ই-মেইল – zohirulhuda@yahoo.com |
জনাব মো: সওগাতুল আলম সমন্বয় কর্মকর্তা ফোন: মোবা: ০১৭১১-৭৮৭৪৯৩ ই-মেইল: alam.sowgat@gmail.com |
০৬ |
বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) |
জনাব মোঃ আছাদুজ্জামান (উপসচিব) উপপরিচালক (প্রশাসন ও অর্থ) ফোন - ৯৫৫১১১৮ মোবাইল – ০১৭১২০৭২৬৯৭ ই-মেইল – asad310763@yahoo.com |
জনাব মোঃ আমিনুর রহমান সহকারী পরিচালক (প্রশাসন) ফোন - ৯৫৫২০৩৬ মোবাইল – ০১৯১৩১৬২৩১৭ ই-মেইল – aminurrahmanjute@gmail.com |
০৭ |
অডিট সংক্রান্ত |
জনাব মোঃ আছাদুজ্জামান (উপসচিব) উপপরিচালক (প্রশাসন ও অর্থ) ফোন - ৯৫৫১১১৮ মোবাইল – ০১৭১২০৭২৬৯৭ ই-মেইল – asad310763@yahoo.com |
জনাব মো: হাবিবুর রহমান সহকারী পরিচালক (অর্থ ও বাজেট) মোবা: ০১৭১৬-০০৬২৬৯ |
০৮ |
আইসিটি সংক্রান্ত |
জনাব মনজুর আহমেদ ডাটা এন্ট্রি সুপারভাইজার মোবাইল – ০১৭১২৩১০৮২৫ ই-মেইল -monjur.rubel@gmail.com - |
জনাব মোঃ শামীম আল মামুন তালুকদার মনিটরিং এন্ড ইভ্যালোয়েশন অফিসার মোবাইল – ০১৭১১৪৭৬১২৫ ই-মেইল -shamimalmamun555@gmail.com |
০৯ |
ইনোভেশন সংক্রান্ত |
জনাব মোঃ আব্দুল জলিল পরিচালক(প্রশা: ও অর্থ) মোবাইল :০১৭৪৭১৭৪৮৪১ ই-মেইল : mdjalil63@gmail.com |
জনাব মোঃ শামীম আল মামুন তালুকদার মনিটরিং এন্ড ইভ্যালোয়েশন অফিসার মোবাইল – ০১৭১১৪৭৬১২৫ ই-মেইল - shamimalmamun555@gmail.com |
১০ |
ওয়ান স্টপ সার্ভিস |
জনাব মো: জর্জিসুর রহমান (উপসচিব) উপপরিচালক (পণ্য পরিদর্শন) ফোন: মোবা: ০১৭১৫-৪৯৬৭৭৪ ই-মেইল:jarzisurrahman@yahoo.com |
জনাব মো: সওগাতুল আলম সমন্বয় কর্মকর্তা ফোন: মোবা: ০১৭১১-৭৮৭৪৯৩ ই-মেইল: alam.sowgat@gmail.com |
১১ |
অর্থনৈতিক সমীক্ষা |
জনাব মোঃ রফিকুজ্জামান উপপরিচালক (পরীক্ষণ) ফোন - ৯৫৫২০২৫ মোবাইল – ০১৭১১৮০৪৮৩৯ |
বেগম আকলিমা আহসান পাট উন্নয়ন কর্মকর্তা ফোন: মোবা: ০১৭০৯-৭৯০২৮১ ই-মেইল: |
১২ |
Improve Public Service Through Total Quality Management |
জনাব মো: তাহমিদা আহমদ (যুগ্ম সচিব) পরিচালক (পাট) ফোন: ০২-৯৫৫৩৮৪৬ মোবা:০১৮৩২-৫২৬২১৮ |
ড. মোহাম্মদ জহিরুল হুদা উপপরিচালক (পাট) ফোন - ০২-৯৫৬৬৮৭২ মোবাইল – ০১৫৫২৪৬২৪০২ ই-মেইল – zohirulhuda@yahoo.com |
১৩ |
ই-ফাইল (নথি) ব্যবস্থাপনা |
জনাব মো: জর্জিসুর রহমান (উপসচিব) উপপরিচালক (পণ্য পরিদর্শন) ফোন: মোবা: ০১৭১৫-৪৯৬৭৭৪ ই-মেইল:jarzisurrahman@yahoo.com |
জনাব মোঃ শামীম আল মামুন তালুকদার মনিটরিং এন্ড ইভ্যালোয়েশন অফিসার মোবাইল – ০১৭১১৪৭৬১২৫ ই-মেইল - shamimalmamun555@gmail.com |
১৪ |
ই-জিপি সিস্টেম |
জনাব মো: জর্জিসুর রহমান (উপসচিব) উপপরিচালক (পণ্য পরিদর্শন) ফোন: মোবা: ০১৭১৫-৪৯৬৭৭৪ ই-মেইল:jarzisurrahman@yahoo.com |
জনাব মোঃ শামীম আল মামুন তালুকদার মনিটরিং এন্ড ইভ্যালোয়েশন অফিসার মোবাইল – ০১৭১১৪৭৬১২৫ ই-মেইল - shamimalmamun555@gmail.com |
১৫ |
ওয়েব সাইট সংক্রান্ত |
জনাব মনজুর আহমেদ ডাটা এন্ট্রি সুপারভাইজার মোবাইল – ০১৭১২৩১০৮২৫ ই-মেইল -monjur.rubel@gmail.com |
জনাব মোঃ শামীম আল মামুন তালুকদার মনিটরিং এন্ড ইভ্যালোয়েশন অফিসার মোবাইল – ০১৭১১৪৭৬১২৫ ই-মেইল - shamimalmamun555@gmail.com |
১৬ |
Personal Data Sheet (PDS) |
জনাব মো: আমিনুল ইসলাম সহকারী পরিচালক (সাধারন ও ষ্টোর) মোবা: ০১৭১২-৬৬৬১৮৬ |
জনাব মনজুর আহমেদ ডাটা এন্ট্রি সুপারভাইজার মোবাইল – ০১৭১২৩১০৮২৫ ই-মেইল -monjur.rubel@gmail.com |
১৭ |
ওপেন গভর্নমেন্ট ডাটা (ওজিডি) Open Government Data (OGD) |
জনাব মো: জর্জিসুর রহমান (উপসচিব) উপপরিচালক (পণ্য পরিদর্শন) ফোন: মোবা: ০১৭১৫-৪৯৬৭৭৪ ই-মেইল:jarzisurrahman@yahoo.com |
জনাব মনজুর আহমেদ ডাটা এন্ট্রি সুপারভাইজার মোবাইল – ০১৭১২৩১০৮২৫ ই-মেইল - monjur.rubel@gmail.com |